নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘ডাবল এ প্লাস’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ওয়ান’। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও রেটিং প্রকাশের দিন পর্যন্ত কোম্পানিটির অন্যান্য গুণগত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ প্রত্যয়ন করেছে ইমার্জিং ক্রেডিট রেটিং লিমিটেড (ইসিআরএল)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে সেবা ও আবাসন খাতের কোম্পানিটি।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ৯৮ পয়সা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ৪৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এ বছরে ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭৪ টাকা ৭১ পয়সায়। আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৭০ টাকা ৩৩ পয়সায়।
২০২০-২১ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ১২ পয়সা। এর আগে ৩০ জুন ২০১৯-২০ সমাপ্ত হিসাব বছরেও শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। ২০১৮-১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় তারা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ৯৮ পয়সা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ৪৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এ বছরে ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭৪ টাকা ৭১ পয়সায়। আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৭০ টাকা ৩৩ পয়সায়।
২০২০-২১ সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ১২ পয়সা। এর আগে ৩০ জুন ২০১৯-২০ সমাপ্ত হিসাব বছরেও শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। ২০১৮-১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় তারা। ২০১৮ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।