রবিবার , ২৬ ডিসেম্বর ২০২১ | ৬ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ক্যারিয়ার
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তরুণ উদ্যোক্তা
  8. ধর্ম
  9. নারী ও শিশু
  10. প্রবাস সংবাদ
  11. প্রযুক্তি
  12. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  13. বহি বিশ্ব
  14. বাংলাদেশ
  15. বিনোদন

লঞ্চে অগ্নিকাণ্ড: মালিকের বিরুদ্ধে বরগুনা আদালতে মামলা – Corporate Sangbad

প্রতিবেদক
bdnewstimes
ডিসেম্বর ২৬, ২০২১ ২:২৪ অপরাহ্ণ


jalal

বরিশাল প্রতিনিধি : এম ভি অভিযান-১০ অগ্নিকাণ্ডে ৪২ জন যাত্রীর মৃত্যু ও অসংখ্য যাত্রী পুড়ে আহত হওয়ার ঘটনায় লঞ্চের মালিক মো. হাম জালাল শেখের বিরুদ্ধে বরগুনা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেছেন বরগুনা বারের সদস্য আইনজীবী ও ইউপি চেয়ারম্যান মো. নাজমুল ইসলাম।

রোববার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ মাহবুব আলম মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এজাহার গ্রহনের নির্দেশ দিয়েছেন।

লঞ্চের মালিকের ঠিকানা দেখানো হয়েছে সুত্রাপুর, পুরাতন ঢাকা। মামলায় ৬ জন সাক্ষীর মধ্য বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ আল মুজাহিদ ও অ্যাডভোকেট এমডি আনিসুর রহমান। তারা ওই লঞ্চে ছিলেন।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ৩টার সময় ঝালকাঠির সুগন্ধার সন্নিকটে এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে আগুন লাগে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৪২ জন মৃত্যু বরণ করেন। অসংখ্য যাত্রী আগুনে পুরে বরিশাল ও ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বরগুনায় ৩৭ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। শুক্রবার বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান ঝালকাঠি থেকে পোড়া মরদেহ গ্রহণ করে ১০টি মরদেহ সনাক্ত করে তাদের স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করেন। বাকি ২৩টি বেওয়ারিশ মরদেহ বরগুনার পোটকাখালী গণকবরে দাফন করেন।

মামলায় উল্লেখ করেন, ঘটনার দিন লঞ্চটিতে আগুন লাগার পরে ভাসতে ভাসতে ঝালকাঠি জেলার কলাবাগান এলাকার কিনারায় পৌছলে ফায়ার সার্ভিস ও ঝালকাঠি প্রশাসনের লোকজন আসিয়া কতিপয় যাত্রীদের অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করিয়া ঝালকাঠি জেনারেল হাসপাতালে এবং বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়। প্রায় অর্ধ শতাধিক মরদেহ উদ্ধার করিয়া শনাক্তকৃত কিছু মরদেহ স্বজনদের নিকট বুঝিয়ে দেন বাকি মরদেহ বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবরে হস্তান্তর করেন।

ঘটনার সময় হতে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও আসামি স্বয়ং অথবা তার কোন প্রতিনিধি ঘটনা স্থলে স্বজন হারানো অভিভাবকদের শান্তনা পর্যন্ত প্রদান করেনি। আসামি পক্ষ বে-পরোয়া ভাবে লঞ্চ চালায়, ভাড়ার জন্য নিরাপত্তাহীন, অতিরিক্ত বোঝাইকৃত লঞ্চ যোগে জলপথে লোক বহন করে, অগ্নি বা দাহ্য বস্তু সম্পর্কে ত্রুটি রেখে, বিস্ফোরক পদার্থ ও যন্ত্রপাতি সম্পর্কে ত্রুটি রেখে অবহেলা ও বে-পরোয়া যান চালানোর মাধ্যমে শত শত যাত্রীদের মৃত্য ঘটানোর অপরাধ করেছেন। এ মৃত্যুর জন্য লঞ্চ মালিক নিজে দায়ী।





Source link

সর্বশেষ - খেলাধুলা