সোমবার , ১৯ ডিসেম্বর ২০২২ | ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. ক্যারিয়ার
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. তরুণ উদ্যোক্তা
  7. ধর্ম
  8. নারী ও শিশু
  9. প্রবাস সংবাদ
  10. প্রযুক্তি
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. বহি বিশ্ব
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. মতামত

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার ডাক

প্রতিবেদক
bdnewstimes
ডিসেম্বর ১৯, ২০২২ ৩:৪৮ অপরাহ্ণ


স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট

চট্টগ্রাম ব্যুরো: বিজয় দিবসে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে দিনভর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পাড়া-মহল্লায় নানা অনুষ্ঠান হয়েছে। এসব আয়োজন থেকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেবার ডাক এসেছে।

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা পরিষদ

শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়াম প্রাঙ্গণে বিজয় মঞ্চে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা পরিষদ।

অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিজয় তখনই অর্জিত হবে, যখন দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারব। মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। একদিন আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছি, তাদের কেউ হয়তো থাকব না। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলে প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে। তারাই দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবে।’

পরিষদের চেয়ারম্যান শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এমপি বলেন, ‘বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষ নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে দেশের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছেন। শেখ হাসিনার পাশে আমাদের সবাইকে থাকতে হবে।’

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সহকারী হাই কমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন বলেন, ‘বাংলাদেশ যুদ্ধের মাধ্যমে বিজয়ী রাষ্ট্র। এদেশের দামাল ছেলেরা রক্তের বিনিময়ে বিজয় অর্জন করেছে। এ শক্তিকে কেউ অবদমিত করতে পারবে না। বাংলাদেশের সামনে অপার সম্ভাবনা, যেকোনো মূল্যে এই সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলতে হবে।’

পরিষদের মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুসের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলম, পাল্টু লাল সাহা, চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট আফিসের পরিচালক আবু সাইদ।

জাহাঙ্গীর আলম, স্বপন আচার্য, নুরুল আমিন, এসএম মাহবুব উল আলম, ফজলুল ভুঁইয়া, সৌরেন্দ্র নাথ সেন, সৈয়দ এমরান, জালাল আহমদ, নুরুদ্দিন চৌধুরী, রফিক আহমদসহ ১৫০ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিয়েছে পরিষদ।

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার ডাক

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন সার্বজনীন, সার্বভৌম একটি রাষ্ট্র। যে রাষ্ট্রের মর্মবাণী বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ প্রতিহত করতে হবে। বিশ্বের বুকে আমরা আবার ঘুরে দাঁড়াব।’

সকালে চসিকের উদ্যোগে চট্টগ্রামের প্যারেড মাঠে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে মেয়র এসব কথা বলেন।

চসিকের সচিব খালেদ মাহমুদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন ও আফরোজা কালাম, কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, নিছার উদ্দিন আহমদ, জহরলাল হাজারী, হাসান মুরাদ বিপ্লব, মোহাম্মদ জাবেদ, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, কাজী মো. নুরুল আমিন, আতাউল্লাহ চৌধুরী, পুলক খাস্তগীর।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ

বিজয়ের প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে জলসীমায় অবস্থিত সকল জাহাজ ও জলযানে একনাগাড়ে এক মিনিট হুইসেল বাজিয়ে বিজয় দিবসের কর্মসূচি শুরু করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। বন্দর চ্যানেলে অবস্থানরত জাহাজ ও জলযানগুলোকে রঙিন পতাকায় মোড়ানো হয়।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় বন্দর রিপাবলিক ক্লাবে শহিদ স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর তিনি অভিবাদন গ্রহণ করেন। এরপর বিজয় দিবস উপলক্ষে বন্দরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, প্রামাণ্যচিত্র প্রর্দশন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বিকেলে শহিদ প্রকৌশলী সামশুজ্জামান স্টেডিয়ামে বন্দর অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ও কর্মচারী পরিষদ এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ও বন্দর রিপাবলিক ক্লাবের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।

সিপিবি

চট্টগ্রামে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা থেকে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ব্যবস্থা বদলের লড়াই এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জেলা সিপিবির নেতারা। সকালে চট্টগ্রামের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার প্রাঙ্গনে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সভায় বক্তব্য রাখেন- জেলা সিপিবিরি সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য উত্তম চৌধুরী ও ফরিদুল ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছাফা ভূঁইয়া, সদস্য সিতারা শামিম, অমিতাভ সেন।

সিপিবি নেতারা বলেন, সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা মুখে বলে। কিন্তু এই চেতনা ভুলুণ্ঠিত করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে গণতন্ত্রহীন পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। মুক্তিযুদ্ধের অর্জন রাষ্ট্রীয় খাতকে লুটেরাদের হাতে তুলে দিচ্ছে। লুটপাট-দুর্নীতি, টাকা পাচার, ঋণখেলাপী বেড়েই চলেছে। গণতন্ত্রহীনতা, সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম

চট্টগ্রাম জেলা ও মহানগর সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় আমেরিকা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল। গত ৫০ বছরেও তারা আমাদের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে এসব আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের চক্রান্ত আজও থেমে নেই। তারা বাঙালির জাতীয় জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতাকে ধ্বংস করে বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের মতো জঙ্গি রাষ্ট্র বানাতে চায়। কিন্তু তাদের মনে রাখা উচিত, মার্কিনিদের চোখ রাঙানিতে ভয় পেয়ে বাংলাদেশের থমকে দাঁড়ানোর দিন শেষ হয়ে গেছে। এদের বিরুদ্ধে একাত্তরের মতো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

শুক্রবার বিকেলে নগরীর দোস্ত বিল্ডিং কার্যালয়ে সংগঠনের জেলা সভাপতি নুরুল আলম মন্টুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন- আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন, সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার, নগর শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সেলিম চৌধুরী, সহ-সভাপতি ফোরকান উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মালেক খান, নারী বিষয়ক সম্পাদক সাইফুন নাহার খুশী, পলাশ বড়ুয়া।

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার ডাক

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি

বিজয় দিবসের প্রতিবছরের মতো এবারও বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি। নগরীর নুর আহমদ সড়কে নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে র‌্যালিপূর্ব সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় শ্রমবিষয়ক সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের জাতীয় জীবনে ১৬ ডিসেম্বর এক অবিস্মরণীয় দিন। এদিন আমরা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে হানাদারদের পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছিলাম। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, যে স্বপ্ন নিয়ে আমরা সেদিন স্বজন হারানোর বেদনা ভুলেও আনন্দিত হয়েছিলাম, সেই স্বপ্ন আজ অবধি পূরণ হয়নি। দেশের সম্পদ লুটপাটের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের জন্য আমাদের সংগ্রাম ছিল। কিন্তু স্বাধীন দেশে বর্তমান লুটেরা অগণতান্ত্রিক শাসক দেশের সম্পদ বাইরে পাচার করে দিচ্ছে। আজকের এই কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছে।’

নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, ‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে বীর সন্তানেরা অকাতরে নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিলেন, সেই স্বপ্ন থেকে দেশকে আজ অনেক দূরে ঠেলে দিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। ফ্যাসিস্ট সরকার মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার ভুলে গেছে, অথচ তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি দাবি করে। তারা জনগণের ওপর নিত্যনতুন কৌশলে নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে। বিরোধী রাজনীতির কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই। গণহারে নেতাকর্মীদের গ্রেফতার, মামলা-হামলা করছে। বিএনপির মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আজ বিজয়ের দিনে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে দিন কাটাচ্ছেন। এই দানবীয় সরকারের কবল থেকে জনগণকে মুক্তির লক্ষ্যে সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল ও জনগণের ঐক্য গড়ে তুলে জনতার সরকার প্রতিষ্ঠা করে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।’

এরপর বিএনপির নেতাকর্মীরা বিজয় র‌্যালি নিয়ে নগরীর মিউনিসিপ্যাল মডেল হাইস্কুল প্রাঙ্গণে অস্থায়ী শহিদ মিনারে গিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বাসদ (মার্কসবাদী)

বিজয় দিবসে চট্টগ্রামের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর বাসদ (মার্কসবাদী) নেতারা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের আকুতি ছিল শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন একটি রাষ্ট্রের। কিন্ত গত ৫০ বছরের পুঁজিবাদী শোষণ ও ১৩ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনে দেশের জনগণ আজ বিপর্যস্ত। একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রমজীবী মানুষের জীবনে প্রবল অভাব, অন্যদিকে কোটিপতি মানুষের সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি বিদ্যমান পুঁজিবাদী ব্যবস্থা উচ্ছেদ করে শোষণমুক্ত ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম জোরদার করতে হবে।’

সংগঠনের জেলা সদস্য সচিব শফি উদ্দিন কবির আবিদ, সদস্য জাহেদুন্নবী কনক, দীপা মজুমদার এতে বক্তব্য দেন।

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু)

বিজয় দিবসের প্রথম প্রহর রাত ১২ টা ১ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সিভাসু’র কোষাধ্যক্ষ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামাল পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এরপর শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে শহিদ মিনারে ফুল দেওয়া হয়। ক্যাম্পাসে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গমাতার প্রতিকৃতিতেও পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

এ সময় ফিশারিজ অনুষদের ডিন ও প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ নূরুল আবছার খান, ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন আশরাফ আলি বিশ্বাস, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন আশুতোষ দাশ, ওয়ান হেলথ ইনস্টিটিউটের পরিচালক শারমীন চৌধুরী, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) ওমর ফারুক মিয়াজী, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) এ এস এম লুৎফুল আহসান, প্রক্টর ও প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক তাসনিম ইমাম, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন, অফিসার সমিতির সভাপতি খলিলুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক আবু মোহাম্মদ আরিফ উপস্থিত ছিলেন।

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির শহিদ মিনারে উপাচার্য অধ্যাপক ড. অনুপম সেনের শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে বিজয় দিবসের আয়োজন শুরু হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য কাজী শামীম সুলতানা, ট্রেজারার একেএম তফজল হক, রেজিস্ট্রার খুরশিদুর রহমান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক অমল ভূষণ নাগ, কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন মোহীত উল আলম, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন মঈনুল হক, স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান সোহেল এম শাকুর, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম, ফ্যাশন ডিজাইন অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার দাশ।

অনুপম সেন বলেন, ‘১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এ সময় পূর্ব বাংলার জনগণ ছিল পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু, প্রায় ৫৬ শতাংশ। পাকিস্তান সৃষ্টিতে তাদের মুখ্য ভূমিকা ছিল। কিন্তু পাকিস্তান সৃষ্টির পর তারা স্বাধীনতা পায়নি। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারপর মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালি স্বাধীনতা অর্জন করে। শোষণ থেকে বাঙালির মুক্তি ঘটে। এই ইতিহাস নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে।’

সারাবাংলা/আরডি/পিটিএম





Source link

সর্বশেষ - খেলাধুলা

আপনার জন্য নির্বাচিত
IMG 20230305 WA0029

মুক্তির উদ্দ্যোগে কুমারখালী উপজেলার সরকারী কর্মকর্তা ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় সভা

1649468607 photo

Squash World Doubles Championships: Joshna Chinappa and Dipika Pallikal enter final | More sports News

ranjeets

When Ranjeet’s Family Despised Him For Playing The Villain On Screen

1624697975 mg

Masaba Gupta Shares Drastic Body Transformation Pic, Kareena, Malaika Fangirl Over Her

celebrities born in january

Deepika Padukone, Shehnaaz Gill, Hrithik Roshan to Sidharth Malhotra and Vijay Sethupathi, Celebrities Who Were Born in January

scoda

Skoda Kodiaq 2022: প্রচুর আকর্ষণীয় ফিচার, লঞ্চ হতে চলেছে স্কোডা কোডিয়াকের নতুন মডেল!

lpg 202310020959131 20240303151936

বাড়ল এলপিজির দাম

ff 3

Captain Monica Khanna: ইঞ্জিনে পাখির ধাক্কা! মাঝ আকাশে স্পাইসজেট-এর বিমানে আগুন! বাঁচাল পাইলট-এর উপস্থিত বুদ্ধি

Prodip27

দুর্নীতি মামলায় প্রদীপের ২০ ও স্ত্রীর ২১ বছরের কারাদণ্ড – Corporate Sangbad

FotoJet 2023 06 15T191443.899

মাথার চুল উঠে যাচ্ছে, ‘টাকপোকা’ লাগেনি তো? সতর্ক না হলে চরম বিপদ! hair loss alopecia areata causes symptoms and diagnosis – News18 Bangla