পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও এর কাছাকাছি এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। যা ধীরে ধীরে শক্তি সঞ্চয় করে আগামী মঙ্গলবার (২৫ মে) অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’এ পরিণত হবে। পরদিন বুধবার (২৬ মে) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা ও বাংলাদেশের খুলনা জেলার উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে এ ঘূর্ণিঝড়। এমতাবস্তায় ‘ইয়াস’র পর্যবেক্ষণ ও তথ্য সংগ্রহে কন্ট্রোল রুম ’চালু করেছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়।
গত কয়েক বছরে ভারত ও বাংলাদেশে ফনি, আম্পান, বায়ু, নিসর্গ নামক কয়েকটি ঘুর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে। প্রত্যেকটি ঘূর্ণিঝড়ের নামের ভিন্ন অর্থ এবং ভিন্ন ভিন্ন উৎপত্তিস্থল।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক কমিটি ভারত, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কাসহ ১৩টি দেশ নিয়ে গঠিত। এ কমিটিতে প্রত্যেকটি দেশ ঝড়ের নাম জমা দেয়। ‘ইয়াস নামটি দিয়েছে ওমান। এটি একটি ফার্সি শব্দ বলে জানা গেছে। এর অর্থ জুই ফুল।
কেউ কেউ এই ঝড়ের নামের বানান বাংলায় ‘যশ’ হিসেব উল্লেখ করছেন। তবে নামটি ফার্সি এবং এর ইংরেজি বানান ওয়াই, ডাবল-এ, এস হওয়ায় এর উচ্চারণ ‘ইয়াস’ বলে জানাচ্ছেন আবহাওয়া দফতরের কর্মকর্তারা।
The post ‘ইয়াস’ নামটি যেভাবে এলো appeared first on Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment.