গত ২৯ ফেব্রুয়ারি সাপাহার কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পাই,
৩ মার্চ অধ্যক্ষের ট্রেনিং এসএসসিইএমএ ঢাকার নায়েমে যাই
পূরো রমজান ব্যাপী ট্রেনিং শেষে ১৮ এপ্রিল কলেজে ফিরে,
আমার চিন্তা, চেতনা ও স্বপ্ন শুরু কলেজের উন্নয়নকে ঘিরে।
কলেজ মাঠটি খেলার উপযোগী থাকত না বৃষ্টির পানি ধরাই খেলা উপযোগী করতে মাঠে ৭০০ ট্রাক মাটি ভরাট করাই।
দীর্ঘদিন কলেজ ক্যাম্পাসটি ছিল মাদকাসক্তদের অভয়ারণ্য
প্রাচীর দেয়াল উঁচু করি তাদের অনুপ্রবেশ ঠেকানোর জন্য।
আয়তাকার কলেজ মাঠের চতুর্দিক দিয়ে পাকা রাস্তা বানাই,
গাড়ি নিয়ে ক্যাম্পাসে রাউন্ড দিয়ে আমার উপস্থিতি জানাই।
ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য দর্শণে সৌন্দর্যপিপাসুরা কলেজে আসে,
ডায়াবেটিক গণ কলেজের স্কয়ার রাস্তায় হাঁটতে ভালোবাসে।
মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নবীন বরণের করি আয়োজন
স্টাফদের দীর্ঘদিনের কাঙ্খিত ফ্যামিলি ট্যুরের ছিল প্রয়োজন
সেই উদ্দ্যেশে শাহজালালের পূণ্যভূমি সিলেট সফরে যাই,
৪ দিনব্যাপী বিভিন্ন ট্যুর স্পটে ঘুরে যারপর নাই আনন্দ পাই।
উদ্বোধন করি কলেজের প্রথম আন্তঃবিভাগ ফুটবল খেলা,
ফাইনালে কলেজ মাঠ হয়ে ওঠে আনন্দ উৎসবের মেলা।
এভাবে অধ্যক্ষ জীবনের আমার প্রথম বছর অতিবাহিত হলো
সহকর্মীদের আহবান আমার নির্দেশনা গুলো করবেন ফলো।
# লেখক:
প্রফেসর মো. নাজির উদ্দিন
অধ্যক্ষ -সাপাহার সরকারি ডিগ্রী কলেজ
কলেজ, নওগাঁ।