কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] বুধবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস এ তথ্য জানিয়ে বলেছে, যৌথ পরিকল্পনার এই অর্থ খরচ হবে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার জন্য। আর এই অর্থ যাতে সুষ্ঠুভাবে ব্যয় হয় তা নিজেদের খরচে নিশ্চিত করবে বাংলাদেশ।
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের পিআরএম ব্যুরোর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ন্যান্সি ইজো জ্যাকসন বলেছেন, এই তহবিল প্রায় ৯ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জীবন রক্ষায় সহায়তা করা অব্যাহত রাখতে সাহায্য করবে। যাদের মধ্যে ৭ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা ২০১৭ সালে বার্মার রাখাইন রাজ্যে জাতিগত নির্মূল ও অন্যান্য ভয়াবহ নৃশংসতা ও নির্যাতনের কারণে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছিল।
[৪] ক্ষতিগ্রস্ত ও প্রভাবিত ৪ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি স্থানীয় বাংলাদেশি জনগণকে প্রয়োজনীয় সহায়তা পেতে সাহায্য করবে।
[৫] নতুন এই তহবিলসহ ২০১৭ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া মোট মানবিক সহায়তার পরিমাণ ১৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। যার মধ্যে ১১০ কোটি ডলারের বেশি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যয় করা হয়েছে।
[৬] শিক্ষা, জরুরি টেলিযোগাযোগ, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, সুরক্ষা, আশ্রয় ও ত্রাণ সামগ্রী এবং পানি, পয়ঃনিষ্কাশন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাসহ মানবিক সহায়তার সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হবে যুক্তরাষ্ট্রের এ মানবিক সহায়তা।