বৃহস্পতিবার , ২ নভেম্বর ২০২৩ | ৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. ক্যারিয়ার
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. তরুণ উদ্যোক্তা
  7. ধর্ম
  8. নারী ও শিশু
  9. প্রবাস সংবাদ
  10. প্রযুক্তি
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. বহি বিশ্ব
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. মতামত

দাম মাত্র ১ টাকা! আজও ঐতিহ্যবাহী ঝুড়ির মোয়া বানাচ্ছেন এই দম্পতিnorth dinajpur couple still make traditional jhurir moya to hold its nostalgic glory – News18 Bangla

প্রতিবেদক
bdnewstimes
নভেম্বর ২, ২০২৩ ১:২৬ অপরাহ্ণ


পিয়া গুপ্তা, উত্তর দিনাজপুর: একসময় দিনাজপুরের প্রতিটি বাড়িতে দেখা যেত ঐতিহ্যবাহী ঝুড়ির মোয়া (নাড়ু) বানানোর দৃশ্য। কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে এই মোয়া। নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি আবার উৎপাদন খরচের তুলনায় লাভ না হওয়ায় অনেকই ছেড়ে দিয়েছেন এই মোয়া তৈরির কাজ। তবে হাট কালিয়াগঞ্জের মণ্ডল পরিবারের প্রধান কাজ ও আয়ের উৎস এ ঝুড়ির মোয়া (নাড়ু) তৈরি করে বিক্রি করা। এই মণ্ডল পরিবারের নারী-পুরুষ একসাথে সকাল থেকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন এই ঝুড়ির মোয়া (নাড়ু) তৈরির কাজে।

ঝুড়ির মোয়া তৈরিতে ব্যবহৃত হয় হাতে তৈরি কাঠের ঝর্না মেশিন, আতপ চালের গুঁড়ো, তেল, গুড়, কড়াই, পাতিল ও খড়ি। প্রথমে আতপ চাল সিদ্ধ করে আটা তৈরি করে সেই আটা ভাল করে মাখিয়ে নেওয়া হয়। গরম জল দিয়ে সেই আটা ভাল করে মেখে কাঠের মেশিন বা হাতের সাহায্যে চিকন সেমাইয়ের মত তৈরি করতে হয় ঝুড়ি। এরপর সেটা রোদে ভাল ভাবে শুকিয়ে বালিতে ঝুড়িগুলি মুড়ির মতো করে ভেজে নিতে হয়। এর পর এ সব ঝুড়ি গুড়ের বা চিনির সিরা বা গাঢ় রসে হালকা মেখে নিতে হয়।

 

ঝুড়িগুলি আঠালো হলে তার পর হাতে তেল মেখে নিয়ে ছোট ছোট গোল গোল আকারে তৈরি করা হয় ঝুড়ির মোয়া বা নাড়ু। এই ঝুড়ির মোয়া বাজারে এক টাকা করে বিক্রি হয়। ঝুড়ির নাড়ুর কারিগর মুন্না মণ্ডল জানান ভোরবেলা পাঁচটা থেকে উঠেই তাঁরা এই নাড়ু বানান। শীত পড়তেই এই নাড়ুর চাহিদা সবথেকে বেশি হয়ে থাকে। এই ঝুড়ির নাড়ুর চাহিদা এতটাই যে শুধু আশেপাশের গ্রাম নয়, পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে ও বহু মানুষ এই ঝুড়ির নাড়ু কিনতে এখানে আসেন।

Published by:Arpita Roy Chowdhury

First published:

Tags: North Dinajpur, Traditional Food



Source link

সর্বশেষ - খেলাধুলা