বুধবার , ৯ নভেম্বর ২০২২ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. ক্যারিয়ার
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. তরুণ উদ্যোক্তা
  7. ধর্ম
  8. নারী ও শিশু
  9. প্রবাস সংবাদ
  10. প্রযুক্তি
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. বহি বিশ্ব
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. মতামত

চট্টগ্রামে অতীতের সকল জনসভার রেকর্ড ভাঙতে চায় আওয়ামী লীগ

প্রতিবেদক
bdnewstimes
নভেম্বর ৯, ২০২২ ৫:৫০ অপরাহ্ণ


স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট

চট্টগ্রাম ব্যুরো: আগামী ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড ময়দানে ডাকা জনসভাকে জনসমুদ্রে রূপান্তরিত করে অতীতের সকল রাজনৈতিক জনসভার রেকর্ড ভাঙতে চায় আওয়ামী লীগ। ‘চলো চলো পলোগ্রাউন্ড চলো’- এই স্লোগান নিয়ে মহানগর ও জেলার সকল ইউনিটের নেতাকর্মীদের জনসভায় হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

জনসভার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বুধবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর কাজির দেউড়ির ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যৌথ প্রতিনিধি সভায় তিন কেন্দ্রীয় নেতা এ নির্দেশনা দেন। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এবং চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেন. ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আগামী ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে জনসভা করবেন। অতীতে যেভাবে আমরা জনসভা করেছি, এবারও একইভাবে করে চট্টগ্রামের অতীতের সকল জনসভার ইতিহাস আমরা ভঙ্গ করব, এটাই হোক আমাদের শপথ। আমাদের চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর, দক্ষিণ আওয়ামী লীগ অনেক শক্তিশালী। ইনশল্লাহ, মানুষ কানায় কানায় ভর্তি হয়ে এই পলোগ্রাউন্ড উপচে পড়বে।’

মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের এখন থেকে দলকে গোছাতে হবে, সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে। প্রত্যেকটা ইউনিটকে ঢেলে সাজাতে হবে। সংগঠন শক্তিশালী না হলে স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামাত অপশক্তিকে মোকাবেলা করা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। এই অপশক্তিকে পশ্চিমা অনেক শক্তি আছে যারা উসকানি দিচ্ছে, টাকা-পয়সা দিয়ে সহযোগিতা করছে। এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হলে আমাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে।’

‘শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান আর বিএনপি পিছিয়ে নিয়ে যেতে চায়, এটা মোকাবেলা করতে হবে। আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ আছে অপশক্তিকে রোধ করার। আমরা কোনো শক্তিকে খাটো করে দেখতে চাই না। মোকাবেলার প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে জনসভা হবে। পলোগ্রাউন্ডের জনসভায় চট্টগ্রাম জেলার সকল উপজেলা-ইউনিয়ন, মহানগরের ৪১ ওয়ার্ডের সকল ইউনিটের প্রত্যেক নেতাকর্মীকে হাজির থাকতে হবে।’

চট্টগ্রামে অতীতের সকল জনসভার রেকর্ড ভাঙতে চায় আওয়ামী লীগ

জনসভাকে জনস্রোতে রুপান্তরের আহ্বান জানিয়ে নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে কর্মীসভা করবেন। মহানগরের মধ্যে আওয়ামী লীগে একটা জাগরণ তুলতে হবে। লক্ষ্য একটাই, চলো চলো পলোগ্রাউন্ড চলো। জনসভাকে জনস্রোতে পরিণত করে, স্মরণকালের সবচেয়ে বড় জনসভা করে আমরা প্রমাণ দেব, এদেশের মানুষ এখনও শেখ হাসিনার প্রতি আস্থাশীল। বাংলাদেশের মানুষ এখনও আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থাশীল। এদেশের মানুষের আশা-ভরসা জননেত্রী শেখ হাসিনার ওপর। এদেশের মানুষ উন্নয়ন-অগ্রগতি চায় এটা প্রমাণ করতে হবে। প্রত্যেকটি সহযোগী সংগঠনের প্রত্যেক ইউনিটের সকল নেতাকর্মীকে পলোগ্রাউন্ডে উপস্থিত থাকতে হবে, কোনো অজুহাত দেখতে চাই না। আমার বিশ্বাস, এই মহানগরের প্রত্যেকটা ইউনিটের নেতাকর্মী যদি পলোগ্রাউন্ডে যায়, জনসভা জনস্রোতে রূপান্তরিত হবে।’

আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য বিএনপি-জামাত নানা ধূয়া তুলছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার উচ্চ আদালত বাতিল করেছে। নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচন নিয়ে যদি বিএনপির কোনো পরামর্শ থাকে, সংবিধানের আলোকে তারা সেটা দিলে সরকার, নির্বাচন কমিশন অবশ্যই বিবেচনা করবে। কিন্তু অসাংবিধানিক দাবি তুলে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ বরদাশত করবে না, আওয়ামী লীগ বরদাশত করবে না। কথায় কথায় যদি সরকার পতনের কথা বলেন, তাহলে আপনারা বোকার স্বর্গে আছেন। দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক শক্তি নেই সরকারের পতন ঘটাবে। নির্বাচনে আসুন, সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা হবে।’

জামাত-বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী ঐক্যমোর্চা করে এক প্ল্যাটফর্মে এসে উন্নয়ন-অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত মন্তব্য করে হানিফ বলেন, ‘একদিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ বছর টানা আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায়। দেশ আজ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। ২০৩১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে একটি উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি আমাদের মোকাবেলা করে যখন আমরা ঘুরে দাঁড়াচ্ছিলাম, তখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার ওপর স্যাংশন দিল। রাশিয়া থেকে সব আমদানি বন্ধ হয়ে গেল। সারাবিশ্বে সংকট চলছে। বাংলাদেশেও আমরা সেই সংকট মোকাবেলার চেষ্টা করে যাচ্ছি।’

‘কিন্তু সেই সুযোগ নিয়ে মাঠে নেমেছে বিএনপি-জামাত। তারেক রহমান লন্ডনে বসে স্লোগান দিচ্ছেন-টেক ব্যাক বাংলাদেশ। টেক ব্যাক বাংলাদেশ মানে তো বাংলাদেশকে পিছিয়ে নিয়ে যাওয়া। কোথায় নিয়ে যেতে চান আপনারা দেশকে ? ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আপনারা যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন, সেই আমলে নিয়ে যেতে চান? ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে সরকারের ভেতর সরকার বানিয়েছিল। হাওয়া ভবন বানিয়ে তার কর্ণধার তারেক রহমান এদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সকল সেক্টর তার দখলে নিয়ে দুর্নীতির মহোৎসব করেছিল। হাওয়া ভবনে কমিশন খেয়েছে, এজন্য বাংলাদেশকে পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হতে হয়েছে। আপনারা কি বাংলাদেশকে সেই জায়গায় নিয়ে যেতে চান ?

‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ স্লোগান দিয়ে বিএনপি দেশকে একাত্তরের আগের পাকিস্তানে নিয়ে যেতে চায় কি না জানতে চেয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপির দিলের মধ্যে পাকিস্তান, এখনও মুছে যায়নি। তাদের কথাবার্তায় পাকিস্তানের প্রতি একটা অসীম টান চলে আসে। কথায় কথায় বলে পাকিস্তানই ভালো ছিল। এই অভিব্যক্তি তাদের পাকিস্তান প্রীতির বহিঃপ্রকাশ।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সমালোচনা করে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বললেন- আমাদের সরকার নাকি সব রিজার্ভ শেষ করে ফেলেছে, চিবিয়ে খেয়েছে। বৈশ্বিক সংকটের কারণে এবং নতুন কিছু প্রজেক্টে বিনিয়োগের কারণে আমাদের রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। সেটা নিয়ে বিএনপি বলছে রিজার্ভ সংকটে আছে। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন রিজার্ভ ছিল মাত্র ৩ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার। আর এখন ৩৯ বিলিয়ন ডলার। এই কথাগুলো জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। তাহলে জনগণ বাংলাদেশকে পিছিয়ে নেওয়ার সুযোগ বাংলাদেশকে দেবে না।’

চট্টগ্রামে অতীতের সকল জনসভার রেকর্ড ভাঙতে চায় আওয়ামী লীগ

প্রতিনিধি সভায় আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা ঢাকা থেকে এসেছি আপনাদের অনুরোধ করার জন্য। কোনো হুকুম দেয়ার জন্য নয়, দিকনির্দেশনা দেয়ার জন্য নয়, আদেশ দেয়ার জন্য নয়। অনুরোধ করব, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪ ডিসেম্বরের চট্টগ্রামের জনসভার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামের অতীতের সকল জনসভার রেকর্ড ভঙ্গ করতে হবে। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলা নিয়ে এটি মহাসমাবেশ নয়। এটি শুধুমাত্র চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের জনসভা। এই জনসভাকে আমরা জনসমুদ্রে পরিণত করতে চাই।’

উল্লেখ্য ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড ময়দানে বিএনপি বিভাগীয় গণসমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছিল।

আওয়ামী লীগের জনসভা বিএনপির সঙ্গে পাল্টাপাল্টি নয় মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বিএনপির মহাসমাবেশের পাল্টা কর্মসূচি এটি নয়। আমরা বিএনপির সঙ্গে কোনো পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করতে চাই না। এ ধরনের মানসিকতা আমরা পোষণ করি না। ২০০৮ সালের ৩০ সিটের বিএনপি, ২০১৮ সালের ৬-৭ সিটের বিএনপি- তার সঙ্গে পাল্টাপাল্টি করব? যে দল এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে, যে দলের নেত্রী নিজের দেশকে ছাড়িয়ে বর্হিবিশ্বে সম্মান এবং মর্যাদার শীর্ষে অবস্থান করছে, সেই নেত্রী কারও সঙ্গে পাল্টাপাল্টি জনসভা করবেন, সেটি বলা একধরনের অপমান। এই অপমান আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা দয়া করে করবেন না।’

‘হিসাব অনুযায়ী, ৬০ বর্গমাইলের চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ৬০ লক্ষ জনগণ বসবাস করেন। এর বাইরে ৫২৮৩ বর্গকিলোমিটারে সমগ্র চট্টগ্রামে প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষের বসবাস। এই ৯০ লক্ষ মানুষের একটি ক্ষুদ্র অংশও যদি ৪ ডিসেম্বর আমাদের জনসভায় আমরা আনতে পারি, তাহলে জনসভাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে অনেক বড় বড় জনসভাকে ছাড়িয়ে যাবে ইনশল্লাহ। আমরা একটু আন্তরিক হলে এই জনসভাটি মহাসমুদ্রে পরিণত হবে।’

নেতাদের উদ্দেশে স্বপন আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামে আসবেন সশস্ত্র বাহিনীর একটি অনুষ্ঠানে। তিনি সেখানে যাবেন প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে। আর জনসভায় আসবেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা, যিনি আমাদের আশা, আকাঙ্ক্ষা এবং বাস্তবতার মূর্ত প্রতীক। আপনারা এই জনসভাকে একটি রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করে আজ থেকে দলের মধ্যে নতুন করে গণজাগরণ তৈরি করুন। ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে, থানায়-থানায়, ইউনিয়নে-ইউনিয়নে মিটিং করেন। দীর্ঘদিন রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার কারণে আমাদের অনেকের শরীরে একটু জঙ ধরে গেঞে, মেশিনপত্রে একটু জঙ ধরেছে, এই মেশিনপত্রকে জাগ্রত করতে হবে।’

‘রাজনৈতিকভাবে আবার আমাদের পুরনো দিনে ফিরে যেতে হবে। আমরা ফুল খেলার দিনে নেই। দেশের বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সুগভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হলে দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে, শক্তিশালী করতে হবে এবং জনগণকে দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে হবে।’

চট্টগ্রামে অতীতের সকল জনসভার রেকর্ড ভাঙতে চায় আওয়ামী লীগ

হাইব্রিড-কাউয়া বলে আওয়ামী লীগকে ‘কমিউনিস্ট পার্টি’ বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার- এই কথাটা ব্যক্তিজীবনে চলে। রাজনৈতিক জীবনে এটি চলে যারা স্বপ্ন দেখেন আওয়ামী লীগকে কমিউনিস্ট পার্টিতে রূপান্তরিত করার, তারাই একটি আত্মঘাতী খেলায় মেতে উঠেছেন। জনগণের ভোট আমাদের দরকার আছে। শেখ হাসিনা শুধু আওয়ামী লীগের নেত্রী নন। তিনি বাংলার সমস্ত জনগণের নেত্রী। কেউ যদি ভালোবেসে আওয়ামী লীগে আসতে চায়, তাকে হাইব্রিড আর কাউয়া বলে বিতাড়িত করা দলের জন্য মঙ্গলজনক হবে না। কোনো মানুষ যদি মিছিলে আমাদের সাথী হতে চান, গঠনতন্ত্রের আনুগত্য মেনে নেয়, তাকে হাইব্রিড বা কাউয়া বলে বিতাড়িত করে বিএনপির সুবিধা করে দেয়া এ ধরনের আত্মঘাতী অবস্থান থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হবে।’

নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের সঞ্চালনায় সবায় আরও বক্তব্য রাখেন- কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, দক্ষিণ জেলার সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, উত্তরের সভাপতি এম এ সালাম ও শেখ আতাউর রহমান, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, নজরুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, মাহফুজুর রহমান মিতা ও খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এবং জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম।

সারাবাংলা/আরডি/ইআ





Source link

সর্বশেষ - খেলাধুলা

আপনার জন্য নির্বাচিত