Advertise here
রবিবার , ১২ নভেম্বর ২০২৩ | ৯ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. ক্যারিয়ার
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. তরুণ উদ্যোক্তা
  7. ধর্ম
  8. নারী ও শিশু
  9. প্রবাস সংবাদ
  10. প্রযুক্তি
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. বহি বিশ্ব
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. মতামত
Advertise here

জামায়াতের নিবন্ধন : আপিল শুনানি ১৯ নভেম্বর – Corporate Sangbad

প্রতিবেদক
bdnewstimes
নভেম্বর ১২, ২০২৩ ৩:০৬ অপরাহ্ণ


কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক : রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে দেয়া নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আনা আবেদনের শুনানির দিন পিছিয়ে ১৯ নভেন্বর ধার্য করেছে সুপ্রিমকোর্টর আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন এবং নিবন্ধন বিষয়ে চলা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দলটির রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আনা আবেদনের শুনানিও একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার (১২ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ বেঞ্চ এ দিন ধার্য করে আদেশ দেয়। আজ মামলা শুনানির জন্য কার্যতালিকার ৯ নং ক্রমিকে ছিল।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর ও আহসানুল করীম। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে ছিলেন এডভোকেট মো. জিয়াউর রহমান।

জামায়াতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিটকারী মাওলানা সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ তিনজন হাইকোর্ট বিভাগের রায়ে নিবন্ধন অবৈধ করার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দলটির রাজনৈতিক কর্মকা-, রাজনৈতিক সভা, জনসভা বা মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং ১০ বছর পর রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করে নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার দাবি করায় আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে পৃথক আবেদন করে।
গত ২৬ জুন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী আবেদনগুলো শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠানোর আদেশ দেন। এর মধ্যে আরও ৪২ জন পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করেছেন। যারা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা, লেখক, শিক্ষাবিদ ও বিশিষ্টজন।

আইনজীবী তানিয়া আমীর বলেছিলেন, আমরা দুটি আবেদন করেছি। একটি হচ্ছে হাইকোর্টের রায় বলবৎ থাকার পরও ১০ বছর পরে জামায়াতে ইসলামী কর্মসূচি পালন করেছে। আরেকটা আদালত অবমাননা। কারণ তারা রাজনৈতিক কর্মসূচির মাধ্যমে নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার দাবি করেছেন যেখানে আদালত অবমাননার বিষয় রয়েছে। অথচ হাইকোর্টের রায়ে তাদের নিবন্ধন অবৈধ। চেম্বার কোর্ট আবেদন দুটি গ্রহণ করে শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে সাময়িক নিবন্ধন দেয়া হয়। পরের বছর বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির তৎকালীন মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মাওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন জামায়াতের নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন। রিটে জামায়াতের তৎকালীন আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও নির্বাচন কমিশনসহ চারজনকে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়। তারা জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের আরজি জানান।

এ রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক (পরে প্রধান বিচারপতি) ও বিচারপতি মো. আবদুল হাইয়ের হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রুল জারি করেন। ছয় সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়। রুলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০ (বি) (১) (বি) (২) ও ৯০ (সি) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়।

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে রুল জারির পর ওই বছরের ডিসেম্বরে একবার, ২০১০ সালের জুলাই ও নভেম্বরে দুইবার এবং ২০১২ সালের অক্টোবর ও নভেম্বরে দুইবার তাদের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়। এসব সংশোধনীতে দলের নাম ‘জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ’ পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’ করা হয়।

পরে ২০১৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আবেদনকারীরা এ রুল শুনানির জন্য বেঞ্চ গঠনের জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ৫ মার্চ আবেদনটি বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেনের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠানো হয়। ১০ মার্চ সাংবিধানিক ও আইনের প্রশ্ন জড়িত থাকায় বৃহত্তর বেঞ্চে শুনানির প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আবেদনটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানোর আদেশ দেন দ্বৈত বেঞ্চ। ওইদিন প্রধান বিচারপতি তিন বিচারপতির সমন্বয়ে বৃহত্তর বেঞ্চ গঠন করে দেন।

জামায়াতকে দেয়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন ২০১৩ সালের ১ আগস্ট সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে অবৈধ বলে রায় দেন বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল-হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বৃহত্তর (লার্জার) বেঞ্চ।

রায়ে আদালত বলেন, এ নিবন্ধন দেয়া আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত। একইসঙ্গে আদালত জামায়াতে ইসলামীকে আপিল করারও অনুমোদন দিয়ে দেন। তবে এ রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন একই বছরের ৫ আগস্ট খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। পরে একই বছরের ২ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। ওই আপিল শুনানিতে উদ্যোগ নেন রিটকারী পক্ষ। সে অনুসারে আপিলটি চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি মঙ্গলবার কার্যতালিকায় ওঠে।

এরপর ৩১ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চ দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে দেয়া নিবন্ধন অবৈধ বলে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের সার সংক্ষেপ প্রস্তুত করতে পক্ষদ্বয়কে চূড়ান্তভাবে দুই মাস সময় দেন।



Source link

বিডিনিউজে সর্বশেষ

বৃহস্পতিবার থেকেই কলকাতা মেট্রোর সময়সূচিতে একগুচ্ছ পরিবর্তন! জেনে নিন বিস্তারিত
বৃহস্পতিবার থেকেই কলকাতা মেট্রোর সময়সূচিতে একগুচ্ছ পরিবর্তন! জেনে নিন বিস্তারিত
দুই ছেলের পর কন্যা সন্তান, সেই আনন্দে যা করল পরিবার শুনলে অবাক হবেন আপনিও!
দুই ছেলের পর কন্যা সন্তান, সেই আনন্দে যা করল পরিবার শুনলে অবাক হবেন আপনিও!
‘I knew they’ll check my patience’ – Abhishek Sharma on his match-winning knock in 1st T20I against England | Cricket News
‘I knew they’ll check my patience’ – Abhishek Sharma on his match-winning knock in 1st T20I against England | Cricket News
Mumbai Police Arrive At Saif Ali Khan’s Home A Day After His Release From Hospital | WATCH
Mumbai Police Arrive At Saif Ali Khan’s Home A Day After His Release From Hospital | WATCH

সর্বশেষ - বিনোদন

সর্বোচ্চ পঠিত - বিনোদন

আপনার জন্য নির্বাচিত
Advertise here