বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ যাত্রী পরিবহন সংস্থার জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, লঞ্চ ছাড়ার সরকারি প্রজ্ঞাপনটি বিভ্রান্তিমূলক হয়েছে। যাঁরা এ প্রজ্ঞাপন দিয়েছেন, তাঁদের লঞ্চ চলাচল নিয়ে ধারণা থাকলে এ বিভ্রান্তি হতো না। হঠাৎ নেওয়া সিদ্ধান্তের কারণে কোনো যাত্রী ছিল না। সকালে ছেড়ে এলে দুপুর ১২টার মধ্যে কোনো লঞ্চের পক্ষে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব নয়।
তবে সকাল থেকে ১০টা পর্যন্ত সদরঘাট থেকে ভোলার উদ্দেশে কর্ণফুলী-৯ এবং চাঁদপুরের উদ্দেশে ইমাম হাসান-৭, সোনার তরী-২ ও বোগদাদিয়া লঞ্চ ছেড়ে গেছে।
সকাল ৯টা ২০ মিনিটে চাঁদপুর থেকে প্রথম আসা লঞ্চের নাম রফরফ-৭। তবে রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানার শ্রমিকদের জন্য লঞ্চ চলাচলের কথা বলা হলেও শ্রমিকদের সংখ্যা ছিল খুবই কম। যাত্রীদের বেশির ভাগই অন্য পেশার। তাঁরা ঈদের সময় গ্রামের বাড়িতে গিয়ে আটকে পড়েছিলেন।