সোমবার , ২ জানুয়ারি ২০২৩ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. ক্যারিয়ার
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. তরুণ উদ্যোক্তা
  7. ধর্ম
  8. নারী ও শিশু
  9. প্রবাস সংবাদ
  10. প্রযুক্তি
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. বহি বিশ্ব
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. মতামত

‘বই বিতরণে কঠিন প্রতিকূলতা মোকাবিলা করতে হয়েছে’

প্রতিবেদক
bdnewstimes
জানুয়ারি ২, ২০২৩ ৮:৩৯ অপরাহ্ণ


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

চট্টগ্রাম ব্যুরো: শিক্ষার্থীদের বছরের প্রথমদিন নতুন বই দিতে এবার কঠিন প্রতিকূলতা মোকাবিলা করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

সোমবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে আধুনিকায়ন করা নগরীর লালদিঘী ময়দান উন্মুক্ত করে দেয়ার পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে উপমন্ত্রী একথা বলেন।

শিক্ষার্থীদের সব বই দিতে না পারা এবং নিম্নমানের কাগজ ব্যবহারের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ‘একটি কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে, কঠিন প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে আমাদের এ বছরের বই বিতরণ করতে হয়েছে। মণ্ডের দাম বেড়ে গেছে। বিদ্যুতের সংকট ছিল। আপনারা জানেন, দেশের প্রয়োজনে আমাদের পরিকল্পিত লোডশেডিং করতে হয়েছে। এজন্য বই প্রিন্টিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। এটা অনস্বীকার্য যে, কিছু কিছু জায়গায় আমাদের কিছু কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। তবে আশ্বস্ত করতে চাই যে, বই যথাসময়ে সরবরাহ করা হবে।’

মানের প্রশ্নে নতুন কারিকুলামের বইয়ে কোনো ভুল নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বইয়ে যেসব কন্টেন্ট (বিষয়বস্তু) ছিল, সেখানে কোনো ভুল যদি থাকে, সেগুলো আমরা পরবর্তীতে প্রিন্টিং হলে, সেখানে নিরসন করতে পারবো। তবে আপনারা জানেন যে, আমরা নতুন কারিকুলাম (পাঠ্যক্রম) এনেছি। নতুন কারিকুলাম ষষ্ঠ এবং প্রথম শ্রেণিতে যাচ্ছে। এসব বইয়ে কোনো ভুল নেই।’

পাঠ্যক্রম অনুসারে পাঠ্যবই দেয়া হচ্ছে জানিয়ে উপমন্ত্রী বলেন, ‘কারিকুলাম হচ্ছে শিক্ষাক্রম আর টেক্সট বই হচ্ছে তার প্রতিফলন। টেক্সট বইগুলো নতুন দেয়া হচ্ছে, সেগুলো আগামী বছর রোল ডাউন হয়ে যাবে। নতুন কারিকুলামের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটার ক্ষেত্র ব্যাপক, শুধুমাত্র জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্র নয়। এখানে ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে। এখানে শেখার পদ্ধতি উন্নত। টিচার্স গাইড আছে। টিচারদের প্রশিক্ষণ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। আশা করছি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী একটা শিক্ষাক্রম জাতিকে উপহার দিতে পারবো। এখানে টেক্সট বইটা একটা অনুষঙ্গ। টেক্সট বইয়ের মান আশা করছি যে এই কারিকুলামের সাথে সাথে উন্নত হবে।’

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পুনঃভর্তির ক্ষেত্রে ফি নেয়া হচ্ছে- সাংবাদিকদের এমন অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের ৩০ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, এর মধ্যে শুধুমাত্র ৮০০ সরকারি। বাকি সবগুলো বেসরকারি। এর মধ্যে যেগুলো এমপিওভুক্ত, তারা সরকারের সহযোগিতা সরাসরি পাচ্ছে। অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান সরকারি সুবিধা পায় না। তারা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নিয়ে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে। যারা এমপিওভূক্ত, আমরা তাদের বারবার বলেছি শিক্ষার্থীদের পুনঃভর্তি ফি না নিতে। যেসব প্রতিষ্ঠান নিচ্ছে তাদের তালিকা হবে। প্রমাণ পেলে তাদের এমপিও বন্ধ করে দেয়া হবে।’

সারাবাংলা/আইসি/আরডি/এনইউ





Source link

সর্বশেষ - খেলাধুলা