Advertise here
মঙ্গলবার , ২৪ অক্টোবর ২০২৩ | ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. ক্যারিয়ার
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. তরুণ উদ্যোক্তা
  7. ধর্ম
  8. নারী ও শিশু
  9. প্রবাস সংবাদ
  10. প্রযুক্তি
  11. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  12. বহি বিশ্ব
  13. বাংলাদেশ
  14. বিনোদন
  15. মতামত

Cyber Scam: পুজোর মরশুমে ফাঁদ পেতে রেখেছে স্ক্যামাররা; বাঁচতে কী কী করবেন দেখে নিন

প্রতিবেদক
bdnewstimes
অক্টোবর ২৪, ২০২৩ ৮:২৯ অপরাহ্ণ

কলকাতাঃ দুর্গাপুজো শেষ, তারপরই কালীপুজো, দীপাবলি, ভাইফোঁটা। ফলে উৎসবের মরশুম সবে শুরু হয়েছে। এই সময়টার জন্যেই সারাবছর ওঁত পেতে থাকে স্ক্যামাররা। তাই সাবধান। অনলাইন স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।

আরও পড়ুনঃ এবার থেকে হাইড করা যাবে লকড চ্যাট; ফের নয়া ফিচার আনছে WhatsApp

এই সময় সবচেয়ে বেশি যে স্ক্যাম হয়, সেটা হল ‘ফেক ডোনেশন স্ক্যাম’। দাতব্য ওয়েবসাইট আর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট খুলে পুজো বা অন্য কোনও কারণ দেখিয়ে চাঁদা তোলে স্ক্যামাররা। এই সময় অনুদান দেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল রেজিস্ট্রেশন নম্বর দেখা উচিত।

দ্বিতীয় সর্বাধিক স্ক্যমের ফাঁদ পাতা হয় ডিলের মোড়কে। পুজোর মরশুমে কেনাকাটায় ছাড়, ডিসকাউন্ট লেগেই থাকে। সেটাকেই কাজে লাগায় স্ক্যামাররা। ব্যবহারকারীদের মেল পাঠায়। তাতে থাকে ফিশিং ওয়েবসাইটের লিঙ্ক। একবার সেই লিঙ্কে ক্লিক করলেই উঁকি দেয় সর্বস্ব হারানোর সম্ভাবনা।

ইদানীং আর এক ধরনের স্ক্যাম চলছে। এই সময় সবাই কেনাকাটায় ভাল ‘ডিল’ চান। সেটাকে কাজে লাগাতে প্রতারকরা জাল ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানায়। সেখান থেকে কেনাকাটা করলে ১০০ শতাংশ ঠকতে হয়। তাই ই-কমার্স ওয়েবসাইট সম্পর্কেও সচেতনতা জরুরি।

শুধু তা-ই নয়, এই সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় জাল প্রোফাইল এবং পেজ তৈরি করে স্ক্যামাররা। সেখান থেকে চালায় ক্যুইজ বা কোনও কনটেস্ট। চাওয়া হয় ব্যক্তিগত তথ্যও। জিতলে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হবে পুরস্কার। পুরো বিষয়টাই কিন্তু প্রতারণার ফাঁদ। বিশ্বস্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ছাড়া ব্যক্তিগত তথ্য কাউকেই দেওয়া উচিত নয়। একান্ত দিতে হলে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। না হলেই কিন্তু সমূহ বিপদ।

পুজোর সময় অনেকে বেড়াতে যান। অনলাইনে টিকিট বুকিং চলে। স্ট্রিমিং ইভেন্টেও যোগ দেন অনেকে। এই সুযোগে প্রতারণার ফাঁদ পাততে টেক সাপোর্ট এজেন্টের ভেক ধরে প্রতারকরা। সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে পপ-আপ মেসেজ কিংবা কল করে। ব্যক্তিগত তথ্য চায় কিংবা ডিভাইসের অ্যাক্সেসও চাইতে পারে। ব্যস, ফাঁদে পা দিলেই গেল। সাহায্য দান করার হলে পরিষেবা প্রদানকারী অফিসিয়াল সাপোর্ট চ্যানেল রয়েছে। তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে, অপরিচিত কারও সঙ্গে নয়।

Published by:Salmali Das

First published:

Tags: Cyber Scam, Financial Scams, Phishing Email



Source link

সর্বশেষ - বিনোদন

আপনার জন্য নির্বাচিত
Advertise here